এখন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের বলা হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তি আর যারা রাতের আঁধারে ভোট করে তারা হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি। সরকারের বিরুদ্ধে কিছু বললেই গায়ে লেগে যায় রাজাকারের তকমা।
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার গর্জন এখন তীব্র। আর তাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ভুয়া গর্জন এখন কান পাতলেই শোনা যায়। মুক্তিযুদ্ধের মহান ইতিহাস এবং বিভিন্ন সত্য ঘটনার ভুয়া ব্যাখ্যা দেওয়া হচ্ছে। পুরো দেশটাকে যেন দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে। আর এই বিভক্তিকরণের অন্যতম অস্ত্র হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। যারা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা তাদের বলা হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তি। আর যারা কারণে অকারণে সরকারের মন জুগিয়ে চলছে, প্রতিনিয়ত তাদের গোলামি করে চলেছে, স্বার্থের কাছে নিজের আত্নসন্মান বিসর্জন দিয়েছে তারাই ঘুরছে এখন বীরদর্পে। তারাই নাকি মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি।
আর এই মুক্তিযুদ্ধের ঘেরাটোপে আবদ্ধ ব্যক্তিবর্গরাই সুযোগ বুঝে ব্যাংক লুট করছে, দেশের মুদ্রা বিদেশে পাচার করছে। দুর্নীতি আজ জাতির রন্ধ্রে রন্ধ্রে। আর তা হবেই বা না কেন? কারা রুখবে সব ধরনের দুর্নীতি? যাদের হাতে এই অধিকার ন্যস্ত তারাইতো রাতের আধারে ভোটচুরির মাধ্যমে ক্ষমতায় এসেছে। আর এখন সেই ক্ষমতার সর্বোচ্চ অপব্যবহার করছে। তারা দিনকে রাত রাতকে দিন বলছে। দেশব্যাপি মানুষ হত্যা চলছে। নিজেদের প্রয়োজনে যখন তখন মানুষ গুম করে ফেলছে। এদের আস্কারা পেয়ে শেয়ারবাজার লুট করা হয়েছে। দেশের মানুষ আজ তাদের এই অপশক্তির কাছে জিম্মি। সাধারণ মানুষের অধিকার নেই নিজের মতো বাচার। দেশের মানুষের সব অধিকার হরণ করে তারা কিভাবে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি হয় আমার জানা নেই।
গণতন্ত্রকে এই সরকার গলাটিপে হত্যা করেছে। দেশের সম্পদ লুটপাট করে নিজেদের সম্পদের পাহাড় বানিয়েছে এই লুটেরা সরকার। এরপরেও নির্লজ্জতার শেষ নেই। নিজেদের তারা মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি বলে দাবি করে। আসলে তারাই চেতনার বিপক্ষের শক্তি। বাংলাদেশের ইতিহাসে মুক্তিযুদ্ধে সবচেয়ে বড় বিরোধী শক্তি বর্তমানে ক্ষমতায় আছে।
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে একটি দল ক্ষমতা গ্রহণ করবে। তারা দেশ শাসন করবে। দেশে সুশাসন কায়েম করবে। দলমত নির্বিশেষে সবার মত প্রকাশের স্বাধীনতা থাকবে। এইতো গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের মূলমন্ত্র। এই স্বাধীনতা পাবার আশাতেই ১৯৭১ সালে জীবন দিয়েছিল লক্ষ লক্ষ বীর মুক্তিযোদ্ধারা। কিন্ত কোথায় এখন সেই স্বাধীনতা? স্বাধীনতা আর মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি নাম ভাঙিয়ে খাচ্ছে এই সরকার আর তাদের দোসররা।
বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী দেশের মালিক জনগন হলেও প্রকৃতপক্ষে এখন দেশের মালিক আওয়ামী লীগ। তারা যেভাবে দেশ চালাবে সেভাবে জনগনকে চলতে হবে। থাকবেনা কোন বিরুদ্ধ শক্তি। এই ঘৃন্য পরিকল্পনায় তারা এগিয়ে চলেছে। বিরোধী দলকে ধংস করার সব ধরনের ব্যবস্থা তারা করে চলেছে। জনগন যে ভোটের মাধ্যমে তাদের পছন্দের দলকে বেছে নেবে সেই সুযোগই তাদের দেওয়া হচ্ছে না। ভোটের অধিকার থেকে জাতিকে বঞ্চিত করা হচ্ছে। দেশজুড়ে আওয়ামী নেতাকর্মীদের অরাজকতা, লুটপাট। তারা এমন একটা ভাব নিয়ে বসে আছে যেন মুক্তিযুদ্ধ তারা কিনে এনেছে। তারাই এর কর্তাধর্তা। মুক্তিযুদ্ধের নাম ভাঙিয়ে তাদের অত্যাচার অনাচার বেড়েই চলেছে। তবে তাদের এটাও মনে রাখতে হবে সবকিছুই একটা শেষ আছে। জনগণ যেদিন গর্জে উঠবে হুংকার দিয়ে উঠবে সেদিন তারা পালানোর পথ খুঁজে পাবেনা। অতীত ভুলে গেলে চলবে না। তাদের এই স্বৈরস্বাসন, দুঃস্বাসনের পতন নিশ্চিত।
তরেও লতকাইয়া নিচে মম বাতি জালায়া মারমু । তুই দেশে আইলে জইল্লা মরবি।
শালা রাজাকারের বাচ্চা রাজাকার । তোর হাউয়া দিয়া বাঁশ দিমু । তুই দেশে আয় আগে।
তোরে একদম হান্দাইয়া দিমু শুওয়ারেবাচ্চা।
তোরে খালি দেশে পাইয়া নেই দেখ তোরে কি করি।
একদম উচিত কথা বলেছেন ভাই। আওয়ামীলীগের দুর্নীতির কারনে দেশের মানুষ শ্বাসরুদ্ধ অবস্থায় আছে!
আন্দাজে ভিত্তি হিন কথা না বলা তোঁর জন্য ভাল হবে।জদি জিবনের মায়া থাকে তোঁর।
খানকির পোলা উলটা পাল্টা কথা কইলে মাইরালামু।
এই রকম বানোয়াট কথা বার্তার জন্য জীবন দিতে হবে তোকে। মিথ্যা অপবাদ।
যুক্তি তোঁর গোয়া দিয়া ভরুম,মাদারছদ দেশদ্রহি,দেশে আয়, তরে কাইটটা বেইচ্চা দিমু।
চুপ শালা রাজাকার । সাহস থাকলে দেশে আয় এর পর দেখমু কি বলতে পারস না পারস।
অনেক দিন পর মনের মতো একটা প্রবন্ধ পড়লাম।
মাদারচদ বিএনপি এর দালালি করস?দেশে আয় দেখতাসি তরে,তর বংশ শুদ্ধা গায়েব কইরা দিমু,তর সব ঠিকানা জানি আমি
শালা রাজাকারের বাচ্চা তোরে আগুন দিয়া জালামু শুয়োরের বাচ্চা।
আপনার লেখার ধারা আমার খুব ভালো লাগে। খুব ইচ্ছে আপনার মতো করে লিখার।
আওয়ামীলীগ তোর বাড়িতে আগু দিবো শুয়োরের বাচ্চা।
তোর সাউয়া দিয়া রড দিমু বান্দির বাচ্চা তুই দেশে আয়।
দেশের এই অন্ধকার সময়ে আপনাদের মতো সাহসী ও আলোকিত লেখকের অনেক দরকার।