শেখ হাসিনার অবৈধ সরকার ইতিমধ্যে চার বছর অতিক্রান্ত করেছে। বাংলাদেশের আইন, সংবিধান মোতাবেক এই জালিম সরকারের ক্ষমতায় থাকার কোন আইনগত এবং সাংবিধানিক অধিকার নেই।সুতরাং এই কুচক্রী, ভারতের দালাল, তাঁবেদার সরকারের সমস্ত কার্যক্রম অবৈধ।
দেশের বর্তমান সংবিধানের ৬৫(২) অনুচ্ছেদে একক আঞ্চলিক নির্বাচনী এলাকাগুলো থেকে প্রত্যক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে সরাসরি সংসদ সদস্য নির্বাচনের কথা বলা হয়েছে, সিলেকশন নয়। অপরদিকে ১২২(১) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘প্রাপ্ত বয়স্কের ভোটাধিকার-ভিত্তিতে সংসদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হইবে।
কিন্তু ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারী প্রহসনের নির্বাচনের আগেই তৎকালীন প্রধান নির্বাচন কমিশনার জাতীয় অপদার্থ কাজী রকিব ১৫৪ কে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত ঘোষণা দেন। নির্বাচনের আগেই সরকার গঠন করার মতো ১৫৪ জনকে এমপি ঘোষণা করা হয়েছে যাদের কাউকেই জনগণ পক্ষে কিংবা বিপক্ষে ভোট দেয়ার সুযোগ পায়নি। এটা স্পষ্টতই সংবিধানের ৬৫(২) এবং ১২২(১) অনুচ্ছেদের লঙ্ঘন। সুতরাং এই সরকার অসাংবিধানিক।
এই সরকার আইনগতভাবেও অবৈধ ও অকার্যকর। সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগ সর্বসম্মতিক্রমে ২০১৭ সালের ৩ জুলাই সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিল বলে রায় দিয়েছে। রায়ের পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে, বর্তমান সরকার ‘অকার্যকর’ এবং সংসদ ‘অপরিপক্ক’। দেশের সর্বোচ্চ আদালতের রায়ে স্পষ্ট, বর্তমান সরকার আইনগতভাবেও অবৈধ।
২০১৭ সালের ২৪ ডিসেম্বর শিক্ষা ভবনের পরিদর্শন ও নিরীক্ষণ অধিদপ্তরে ডিজিটাল মনিটরিং ব্যবস্থার উপর এক প্রশিক্ষণের সমাপনী অনুষ্ঠানে বর্তমান ব্যাংক ডাকাত সরকারের শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ প্রকাশ্যেই স্বীকার করে বলেছেন এই সরকারের সব মন্ত্রীরা চোর এবং তিনি নিজেও চোর। অপরদিকে ব্যাংক ডাকাত সরকারের অর্থমন্ত্রী ডক্টর আবুল মাল আব্দুল মুহিত ২০১৬ সালের ৮ জুন চোরাই সংসদে দাঁড়িয়ে বলেছেন এই সরকারের আমলে কেবল ‘পুকুর চুরি’ নয় ‘সাগর চুরি’ হয়েছে। এ কথায় প্রমাণিত এই সরকারের নৈতিক ভিত্তিও নেই।
উপরোক্ত তথ্য, আইন এবং যুক্তির ভিত্তিতে একটি বিষয় পুরোপুরি পরিস্কার যে, শেখ হাসিনার সরকার আপাদমস্তক একটি অবৈধ সরকার। এই তাঁবেদার সরকার ক্ষমতায় যেতে নির্বাচনের নামে যেভাবে প্রহশন করেছে বাঙ্গালী জাতির সাথে ঠিক একই ভাবে তারা তাদের অবৈধ সরকারকে টিকিয়ে রাখতে বিরোধী নেতা কর্মীদের নির্যাতন, গুম, খুন করছে। পাশাপাশি এই দেশের জনগনের সমস্ত সম্পদ লুট পাট করার ঘৃণ্য প্রতিযোগিতায় মেতে উঠেছে শেখ হাসিনা এবং তাঁর সাঙ্গ পাঙ্গরা। ইতিমধ্যেই দেশের ব্যাংক গুলোতে জনগনের রক্ষিত অর্থের একটি বিরাট অংশ পাচার হয়ে গেছে বিদেশে।কবে মিলবে এই জালিম, নরপশুদের হাত থেকে বাঙ্গালী জাতির বহুল প্রতীক্ষিত মুক্তি?
হাত তো কাটুম তরেও কপামু।
শালা তোর বনেরে চুদি তোর মায়েরেও চুদি ।খাকিরপোলা দেশে আইবি না আর?
চুতমারানির পোলা দেশে আসার সাহস দেখাবি না । যদি দেখি তাইলে তোর মরন।
হিজ্রাচোদা বাল তোদের এদেশে থাকতে দিমুনা।বুঝস না কেন। আগুন দিয়া জালাইয়া দিমু।
খাঙ্কি মাগির পোলা তর গোষ্ঠী ভাসাইয়া দিমু নদিতে ।
আওমিলিগ এর পাওয়ার জানস না তো তাই লাফাইতাসস। স্ ময় থাকতে চুপ থাক।
আওয়ামিলিগ এর বিরধিতা করস?সাহস তো কম না গায়েব কইরা দিমু
মাগির পুত হান্নদাইয়া দিমু । সাহস থাকলে দেশে আয় ।দেখ কি করি।
তরে না পাইলে তর বাপ মা যা আছে সবতিরে মাইরা ফালামু।
তর মায়েরে চুদি মাদারচোদ তরে পাইলে একদম শেষ।
মাদারচদ তোঁর বাসা চিনি ভইরা দিমু এক্কেবারে
তোর বনেরে রাস্তায় পাইলে গন ধর্ষণ করামু যেদিন পামু সেদিন।তুই তো দেশে নাই তো কি আর করার ।
মাদারি চুতমারানি বিদেশে পালাইয়া কয়দিন বাচবা ? হাউওা দিয়া দিমু।
কিরে মাগির পোলা বিএনপির দালালি করস । তাও আবার দূরে । সাহস থাকলে নিজের দেশে আয়।
তরে আর BNP এর নাম মিটাইয়া দিমু।